West Bengal GK Quiz in Bengali – 100 MCQ Questions with Answers | WBCS, PSC প্রস্তুতির জন্য

নিউ টাউন কলকাতার একটি আধুনিক পরিকল্পিত শহর।

পুরুলিয়া জেলা তার ছৌ নৃত্য এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত।

ইকো পার্ক কলকাতায় অবস্থিত একটি পরিবেশবান্ধব পার্ক।

কোচবিহার রাজবাড়ি কোচবিহার জেলায় অবস্থিত।

মাদার্স ওয়াক্স মিউজিয়াম কলকাতায় অবস্থিত।

জলপাইগুড়ি জেলা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং চা বাগানের জন্য বিখ্যাত।

নিকো পার্ক কলকাতায় অবস্থিত একটি বিনোদন পার্ক।

সুন্দরবন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় অবস্থিত।

সায়েন্স সিটি কলকাতায় অবস্থিত একটি বিজ্ঞান শিক্ষা কেন্দ্র।

দিঘা পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত।

আলিপুর চিড়িয়াখানা কলকাতায় অবস্থিত ভারতের প্রাচীনতম চিড়িয়াখানা।

বহরমপুর মুর্শিদাবাদ জেলায় অবস্থিত।

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম কলকাতায় অবস্থিত ভারতের প্রাচীনতম জাদুঘর।

কৃষ্ণনগর নদীয়া জেলায় অবস্থিত।

ন্যাশনাল লাইব্রেরি কলকাতায় অবস্থিত ভারতের বৃহত্তম গ্রন্থাগার।

রামপুরহাট বীরভূম জেলায় অবস্থিত।

মেট্রোপলিটন গল্ফ কোর্স কলকাতায় অবস্থিত।

তারকেশ্বর মন্দির হুগলি জেলায় অবস্থিত।

মার্বেল প্যালেস কলকাতায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ।

বোলপুর বীরভূম জেলায় অবস্থিত এবং শান্তিনিকেতনের কাছে।

হাওড়া ব্রিজ হাওড়া ও কলকাতাকে সংযুক্ত করে।

চুঁচুড়া হুগলি জেলায় অবস্থিত।

কুমারটুলি কলকাতায় মৃৎশিল্প এবং মূর্তি তৈরির জন্য বিখ্যাত।

মালদা তার গোন্দা ফলের জন্য বিখ্যাত।

পার্শ্বনাথ মন্দির কলকাতায় অবস্থিত একটি জৈন মন্দির।

নবদ্বীপ নদীয়া জেলায় অবস্থিত এবং চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মস্থান।

বর্ধমান তার ধান উৎপাদনের জন্য পশ্চিমবঙ্গের শীর্ষ জেলা।

জোরাসাঁকো ঠাকুরবাড়ি কলকাতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মস্থান।

কালিম্পং দার্জিলিং জেলার একটি বিখ্যাত স্থান।

ময়নাগুড়ি জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত।

ইডেন গার্ডেন কলকাতায় অবস্থিত বিখ্যাত ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

নদীয়া জেলা তার ধুতি উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।

ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল কলকাতায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ।

টোটোপাড়া আলিপুরদুয়ার জেলায় অবস্থিত, যেখানে টোটো উপজাতি বাস করে।

দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দির কলকাতার নিকট দক্ষিণেশ্বরে অবস্থিত।

মুর্শিদাবাদ তার বালুচরী শাড়ির জন্য বিখ্যাত।

পৌষ মেলা শান্তিনিকেতনে প্রতি বছর ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়।

বেলুর মঠ হাওড়ায় অবস্থিত এবং রামকৃষ্ণ মিশনের প্রধান কেন্দ্র।

নদীয়া জেলা তার শান্তিপুর শাড়ির জন্য বিখ্যাত।

কালীঘাট মন্দির কলকাতায় অবস্থিত এবং হিন্দুদের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।

গঙ্গাসাগর মেলা সাগরদ্বীপে প্রতি বছর মকর সংক্রান্তিতে অনুষ্ঠিত হয়।

দমদম বিমানবন্দর (নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) কলকাতায় অবস্থিত।

হাজারদুয়ারী প্রাসাদ মুর্শিদাবাদে অবস্থিত, নবাবদের ঐতিহাসিক প্রাসাদ।

মালদা তার লিচু উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।

ভ্রাতৃদ্বিতীয়া বাঙালিদের মধ্যে ‘ভাইফোঁটা’ নামে পরিচিত।

দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের ‘টয় ট্রেন’ বিখ্যাত।

কলকাতা তার সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য ‘দ্বিতীয় প্যারিস’ নামে পরিচিত।

বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত।

কলকাতা মেট্রো ভারতের প্রথম মেট্রো, ১৯৮৪ সালে শুরু হয়েছিল।

পশ্চিমবঙ্গের কোনো আনুষ্ঠানিক রাজ্য প্রতীক নেই।

WBPSC ১৯৩৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী।

পশ্চিমবঙ্গে মোট ১৬টি রাজ্যসভা আসন রয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গে মোট ৪২টি লোকসভা আসন রয়েছে।

জ্যোতি বসু ১৯৭৭ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।

তৃণমূল কংগ্রেস ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আসে।

রাজ্যপালের কার্যালয় কলকাতায় অবস্থিত।

পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় মোট ২৯৪টি আসন রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী।

হলদিয়া বন্দর পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পের কেন্দ্র।

মুর্শিদাবাদ তার রেশম উৎপাদন এবং শাড়ির জন্য বিখ্যাত।

চিত্তরঞ্জন রেল কারখানা লোকোমোটিভ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।

মালদা তার উচ্চমানের আম উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।

তাঁত শিল্প পশ্চিমবঙ্গের হ্যান্ডলুম শিল্পের প্রধান উদাহরণ।

কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের প্রধান বাণিজ্যিক এবং আর্থিক কেন্দ্র।

দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্ট ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

মুর্শিদাবাদ তার পাট উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।

হাওড়া তার ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের জন্য ‘ইঞ্জিনিয়ারিং হাব’ নামে পরিচিত।

ধান পশ্চিমবঙ্গের প্রধান ফসল এবং অর্থনীতির মূল ভিত্তি।

কাঁথা কাজ বস্ত্রশিল্পের একটি ঐতিহ্যবাহী রূপ, যা পশ্চিমবঙ্গে বিখ্যাত।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার জোরাসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

বিষ্ণুপুর তার টেরাকোটা মন্দিরের জন্য বিখ্যাত।

জয়দেব ‘গীতগোবিন্দ’ রচনা করেছিলেন, যা ভক্তিমূলক সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য কাজ।

রসগোল্লা নদীয়া জেলার সঙ্গে যুক্ত, যেখানে এটি প্রথম তৈরি হয়েছিল।

দুর্গা পূজা আশ্বিন-কার্তিক মাসে (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর) উদযাপিত হয়।

ছৌ নৃত্য পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী নৃত্য, বিশেষত পুরুলিয়া জেলায় প্রচলিত।

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম বাঙালি হিসেবে জ্ঞানপীঠ পুরস্কার পান।

মাছ ধরা বিড়াল (Fishing Cat) পশ্চিমবঙ্গের রাষ্ট্রীয় প্রাণী।

শিউলি (Night-flowering Jasmine) পশ্চিমবঙ্গের রাষ্ট্রীয় ফুল।

হুগলি নদী গঙ্গার প্রধান উপনদী।

দার্জিলিং তার উচ্চমানের চা উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।

কলকাতা বন্দর পশ্চিমবঙ্গের প্রধান সমুদ্র বন্দর।

দুর্গাপুর তার ইস্পাত শিল্পের জন্য ‘ইস্পাত নগরী’ নামে পরিচিত।

দক্ষিণ ২৪ পরগনা পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম জেলা আয়তনের দিক থেকে।

২০২৫ সাল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ২৩টি জেলা রয়েছে।

সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান তার ম্যানগ্রোভ বন এবং রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের জন্য ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় রয়েছে।

দামোদর নদী বন্যার কারণে ‘বাংলার দুঃখ’ নামে পরিচিত।

সান্দাকফু পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ, যা দার্জিলিং জেলায় অবস্থিত।

কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী এবং প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র।

কলকাতা ১৯শ শতাব্দীতে ‘বাংলার রেনেসাঁ’র কেন্দ্র ছিল।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ১৮৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দুর্গেশনন্দিনী’ প্রথম বাংলা উপন্যাস।

সুভাষচন্দ্র বসু ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

‘বন্দে মাতরম’ গানটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাস থেকে নেওয়া হয়েছে।

বাংলার বিভাগ প্রথম ১৯০৫ সালে লর্ড কার্জনের অধীনে ঘোষিত হয়েছিল।

ব্রিটিশ শাসনের সময় মুর্শিদাবাদ ছিল বাংলার প্রথম রাজধানী।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের রচয়িতা।

প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।

পশ্চিমবঙ্গ ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ সালে ভারতের একটি পৃথক রাজ্য হিসেবে গঠিত হয়েছিল।